সতীদাহ প্রথা ছিল এমন একটি প্রথা যেখানে কোনও পুরুষের মৃত্যুর পর তার স্ত্রী নিজেই তার চিতায় ঝাঁপ দিয়ে আত্মাহুতি দিতেন। এই প্রথাটি ভারতের কিছু প্রাচীন সম্প্রদায়ে প্রচলিত ছিল।
সতীদাহ প্রথা বন্ধ করার ক্ষেত্রে রাজা রামমোহন রায় এবং লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্কের অবদান ছিল।
সতীদাহ প্রথা বন্ধ করার প্রচেষ্টা
- রাজা রামমোহন রায়, ‘বেঙ্গল রেনেসাঁ’র জনক হিসেবে পরিচিত, সতীদাহ প্রথার বিরোধিতা করেছিলেন।
- লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক, ১৮২৯ সালে বঙ্গাল সতী রেগুলেশন পাস করেছিলেন। এই আইনের মাধ্যমে পুরো ব্রিটিশ ভারতে সতীদাহ প্রথা নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।
- ১৯৮৭ সালে সতী (প্রতিরোধ) আইন পাশ করা হয়। এই আইনের মাধ্যমে সতীদাহকে অপরাধ হিসেবে ঘোষণা করা হয় এবং এই অপরাধে কারাদণ্ড বা মৃত্যুদণ্ডের বিধান করা হয়।
সতীদাহ প্রথা সম্পর্কে আরও কিছু তথ্য
- সতীদাহ প্রথা সম্পর্কে পুরোপুরি সঠিক তথ্য পাওয়া যায় না।
- মুগল আমলেও সতীদাহ প্রথা নিষিদ্ধ করার চেষ্টা করা হয়েছিল।
Satidaha Pratha in English
Sati was a custom in which a man’s wife would sacrifice herself after her husband’s death. This custom was prevalent in some ancient communities.
Raja Ram Mohan Roy and Law William Bettink’s Park Md. in ending the practice of Sati.
Attempts to end the practice of Sati
Raja Ram Mohan Roy, known as the ‘Bengal Renaissance’, opposed the practice of Sati.
Lord Will Bayam, in 1829, passed the Bengal Sati Regulation. Through this act, the practice of Sati was abolished throughout India.
In 1987, the Sati (Prevention) Act was passed. Through this act, Sati was changed to a crime and this was punishable by death.
Some more information about the practice of Sati
Accurate information about the practice of Sati is not available.
Attempts were made to implement the practice of Sati during the Mughal period as well.
